Sorwar Alam Telegram Channel

Journalist Sorwar Alam’s official Telegram channel.
YouTube.com/SorwarAlam
fb.com/BanglaSAT
twitter.com/Sorwar_Alam

View in Telegram

Recent Posts

আমেরিকার তৈরি প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আর ব্যবহার না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী। ইসরাইলি সেনাবাহিনী ১৯৯১ সাল থেকে প্যাট্রিয়ট সিস্টেম ব্যবহার করে আসছে। কিন্তু দশকের পর দশক এগুলোকে অলস অলস বসিয়ে রাখা হয়েছিল। ২০১৪ সালে এসে প্রথম সক্রিয় করা হয় এই সিস্টেমকে। তখন হামাসের নিক্ষিপ্ত রকেট ভূপাতিত করতে ব্যবহার করা হয়। তখন থেকে শুরু করে গত ১০ বছরে মাত্র ১০টি টার্গেটকে ভূপাতিত করতে সক্ষম হয় এই আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এই সিস্টেম থেকে নিক্ষিপ্ত মিসাইল বেশিরভাগ সময় ভুল লক্ষে আঘাত হেনেছে বলে জানায় ইসরাইলি সেনাবাহিনী।

- সোর্স দ্যা টাইমস অফ ইস্রাইল
সুইজারল্যান্ডের Winterthur শহরে পিকেকে সমর্থকরা টিবি-২ বাইরাক্তারের একটা মডেলে আগুন দেয়।
ইউক্রেনের দোনেস্ক অঞ্চলে বেরদিচি নামক একটা গ্রাম দখলে নেয়ার দাবি করেছে রাশিয়া।
সৌদি-আমেরিকা চুক্তির বিস্তারিত নিয়ে লাইভে আসছি বিকেল ৫.৩০ মিনিটে। দেখা হবে।
আপডেট (সৌদিআমেরিকা-ইসরাইল)

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ সম্পর্কিত সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের জন্য নাগরিকদের গ্রেপ্তার তরান্বিত করছে সৌদি আরব।

কূটনীতিক এবং মানবাধিকার গোষ্ঠীর বরাত দিয়ে ব্লুমবার্গ জানায় যে সৌদি আরবে সাম্প্রতিক সময়ে ইসরাইলের সমালচনাকারিদের গ্রেফতারের ঘটনা বেড়েছে।

• একজন মিডিয়া ব্যক্তিত্ব যিনি বলেছিলেন যে ইসরায়েলকে কখনই ক্ষমা করা উচিত নয় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে

• আমেরিকান ফাস্ট ফুড রেস্তোরাঁ বয়কটের আহ্বান জানানো আরেক ব্যক্তিকেও আটক করা হয়েছে

এরকম আর অনেকেই আটক করা হয়েছে বলে জানায় মিডিয়াটি।
জর্জিয়া সরকারের পশ্চিমা বিরোধী আবস্থান (অর্থাৎ রুশ পন্থি অবস্থান) এবং বিদেশী (পশ্চিমা) অর্থায়নে চলা এনজিও, মিডিয়া, থিংক ট্যাংকের বিরুদ্ধে সংসদে একটা বিল উত্থাপনের বিরুদ্ধে দেশটিতে চলছে বিশাল বিক্ষোভ। গতরাতে বিক্ষভকারীরা জড়ো হয় রাজধানীতে।
আমেরিকার সাথে সৌদি আরবের নতুন এক নিরাপত্তা চুক্তি প্রায় ফাইনাল করা হয়ে গেছে বলে দাবি মার্কিন মিডিয়া ব্লুমবার্গের। সে চুক্তি অনুযায়ী,

• সৌদি আরবের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে আমেরিকা।ইতি পূর্বে আমেরিকা সৌদি আরবকে যে সব অস্ত্র দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে এখন সেগুলোও দিবে।
• সৌদিরা দেশটিতে চীনা প্রযুক্তির প্রবেশ এবং ব্যবহার সীমিত করবে,
* মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে সৌদি আরবে শুরু হবে বেসামরিক পারমাণবিক কর্মসূচি
• নেতানিয়াহু যুদ্ধ বন্ধ করলে এবং ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের জন্য একটি পথ উন্মুক্ত করার প্রতিশ্রুতি দিলে সৌদিরা ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেবে এবং ইসরাইলের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলবে।

-সোর্স ব্লুমবার্গ
এরদোয়ানের আমেরিকা সফর বাতিল হওয়ার পিছনে সম্ভব্য কাড়নগুলোঃ

1- ইস্রায়েলে রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা
2- প্রকাশ্যে হামাস নেতাদের সাথে দেখা করা এবং হামাসকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ঘোষণা দেয়া।
৩। হামাস নেতাদের তুরস্কে কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার প্রকাশ্যে আহ্বান
3- হামাস কর্মকর্তাদের সাথে দেখা করার জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফিদানকে দোহায় প্রেরণ করা
4- আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে করা গণহত্যা মামলায় যুক্ত হওয়া।
ইসরাইলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ন্যায় বিচার আদালতে দক্ষিণ আফ্রিকার দায়েরকৃত মামলায় যুক্ত হবে তুরস্ক। শীঘ্রই সেখানে পিটিশন দাখিল করবে আঙ্কারা
আমেরিকার সাথে সৌদি আরবের নতুন এক নিরাপত্তা চুক্তি প্রায় ফাইনাল করার পর্যায়ে চলে এসেছে বলে দাবি মার্কিন মিডিয়া ব্লুমবার্গের। সে চুক্তি অনুযায়ী,

• সৌদি আরবের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে আমেরিকা।ইতি পূর্বে আমেরিকা সৌদি আরবকে যে সব অস্ত্র দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে এখন সেগুলোও দিবে।
• সৌদিরা দেশটিতে চীনা প্রযুক্তির প্রবেশ এবং ব্যবহার সীমিত করবে,
* মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে সৌদি আরবে শুরু হবে বেসামরিক পারমাণবিক কর্মসূচি
• নেতানিয়াহু যুদ্ধ বন্ধ করলে এবং ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের জন্য একটি পথ উন্মুক্ত করার প্রতিশ্রুতি দিলে সৌদিরা ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেবে এবং ইসরাইলের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলবে।

-সোর্স ব্লুমবার্গ
আইসিসি নিয়ে নেতানিয়াহু গতকাল যে ভিডিও বক্তব্য ছেড়েছেন সেটা থেকে আমি যে অর্থ বের করতে পেরেছি সেটা এরকমঃ নেতানিয়াহু বলেন, যে আইসিসি গঠনই করা হল ইসরাইলকে রক্ষা করার জন্য এখন সেটাই ইসরাইলের নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি করবে এটা তো মেনে নেয়া যায় না!
এবার পুলিশি একশন
তুরস্কে ১ মে। ইস্তানবুলে র‍্যালি করা শ্রমিকদেরকে তাদের জন্য নির্দিষ্ট এরিয়ার বাইরে যেতে পুলিশ বাঁধা দিলে শ্রমিকদের একশন।
দখলকৃত জেরুজালেমে দখলদার ইসরাইলি পুলিশের উপর গতকাল আক্রমণ করার পর পুলিশের গুলিত নিহত তুর্কি নাগরিক হাসান সাকলামাজ তুরস্কের একটা মসজিদের ইমাম ছিলেন। তিনি তুরস্কের ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সাথে ট্যুরে গিয়েছিলেন সেখানে।
+++ কিন্তু ১৯৭১ সালে জাতিসংঘ বেইজিং এর সরকারকেই চীনের আসল সরকার বলে স্বীকৃতি দেয় এবং যুক্তরাষ্ট্র বেইজিং এর সাথে সব ধরনের সম্পর্ক উন্নয়নে মনযোগ দেয়। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যানের করা তাইওয়ান অ্যাক্ট অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্র তাইওয়ানকে চীনের অংশ হিসেবে বিবেচনা করে। তারপর থেকে একে একে বিশ্বের প্রায় সব দেশই বেইজিং এর পক্ষে অবস্থান নিল এবং তাইওয়ানের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি কমতে থাকলো।

ওয়ার্ল্ড পলিটিক্সে ক্রমেই জায়গা হারিয়ে এক পর্যায়ে ২০০৪ সালে তাইওয়ানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ঘোষণা দেন যে তাইওয়ান চীন থেকে আলাদা হয়ে সম্পূর্ণ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। এতে চীন আরো কঠোর হয় এবং ২০০৫ এ একটি নতুন এ্যাক্ট প্রকাশ করে। যা তাইওয়ান চীন থেকে আলাদা হতে চাইলে চীনের সামরিক প্রভাব বিস্তারে সহায়ক।

পরবর্তী সময় থেকে কমবেশি উত্তেজনা নিয়ে প্রতিনিয়ত উচ্চবাচ্য এবং সামরিক টহল চালাচ্ছে চীন। বর্তমানে তাইওয়ানের বড় দুই দলের মধ্যে ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টি এখনো স্বাধীনতার পক্ষে, অন্যদিকে কুওমিনটাং পার্টি চায় মূল চীনের সঙ্গে একত্র হয়ে সম্পূর্ণ চীন পুনরায় তাদের অধীনে নিয়ে আসতে। (সমাপ্ত)

/ মেহেদি হাসান / SA+ মিডিয়
+++ চীনা ভুখণ্ডে চিয়াং কাইশেক এর নেতৃত্বাধীন দেশটির জাতীয়তাবাদী সরকারি বাহিনী এবং মাও সে তুং এর কম্যুনিস্ট পার্টির মধ্যে শুরু হয় গৃহযুদ্ধ।
পরবর্তীতে ১৯৪৯ সালে গৃহযুদ্ধের অবসান ঘটলে চীনের ক্ষমতায় আসে 'মাও সে তুং' এর চীনা কমিউনিস্ট পার্টি। অন্যদিকে চিয়াং কাইশেক এবং তার জাতীয়তাবাদী দল (যারা পরিচিত ছিল কুয়োমিনটাং নামে) পালিয়ে চলে যায় তাইওয়ানে।

এরপর চিয়াং কাইশেক এবং তার কুয়োমিনটাং সরকারের লোকজন ‘রিপাবলিক অব চায়না’ নামে এক সরকার গঠন করে। নিজেদেরকে সমগ্র চীনের প্রতিনিধিত্বশীল সরকার বলেও দাবি করে তারা। তখন থেকেই জাতিসংঘ সহ বিশ্বের অনেক দেশ চিয়াং কাইশেকের সরকারকেই চীনের সত্যিকারের সরকার হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

১৯৭১ সাল পর্যন্ত জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে তাইওয়ানের সরকারই চীনের প্রতিনিধিত্ব করেছে। অর্থাৎ তাইওয়ানই চীন হিসেবে বিশ্ব দরবারে পরিচিত ছিলো। এমনকি এই সময়ে তারা পরিকল্পনা করতে থাকে মাও সে তুং এর কমিউনিস্টদের কাছ থেকে আবার পুরো চীনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেওয়ার।+++

/ মেহেদি হাসান / SA+ মিডিয়া
চীন-তাইওয়ান দ্বন্দ্ব; অতীত থেকে বর্তমান

'এক চীন' নীতিতে বিশ্বাসী পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম দেশ চীন। এরই প্রেক্ষিতে তার প্রতিবেশী ভূখণ্ড তাইওয়ানকে যেকোনো মূল্যে করায়ত্ত করতে চায় বেইজিং। এই দ্বন্দ্ব অবশ্য নতুন নয়। এর নেপথ্যে রয়েছে ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট, বিশ্ববাণিজ্য, প্রাকৃতিক সম্পদ ও জলপথের বিবিধ কার্যক্রম।


সতেরশ শতাব্দীতে কিং রাজবংশের শাসনামলে তাইওয়ান প্রথম পুরো চীনের নিয়ন্ত্রণে আসে। এরপর ১৮৯৫ সালে প্রথম চীন-জাপান যুদ্ধে চীন হেরে যাবার পর এই দ্বীপটি তুলে দিতে হয় জাপানের হাতে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপান পরাজিত হলে হারানো অঞ্চলসমূহ ফিরে পায় চীন। +++

/ মেহেদি হাসান / SA+ মিডিয়া
আঙ্কারায় একটা মেট্রো স্টেশনে বৃষ্টির পানি ঢুকছে
তুরস্কের রাজধানী শহরে বৃষ্টির পরের অবস্থা

View in Telegram

Telegram Channel